০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫

পটুয়াখালীতে পুলিশ পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবী, আটক নয় জন।

মোঃ গোলাম রাব্বী,পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:- পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় পুলিশ পরিচয় দিয়ে মাছের ট্রাক থেকে চাঁদার দাবীতে নয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।

রবিবার দিবাগত রাত সোয়া তিনটার দিকে কলাপাড়া -কুয়াকাটা সড়কের বিশকানি নামক স্থান থেকে তাদের আটক করা হয়। এ ঘটনায় কলাপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আটককৃতরা হলো মো.জুয়েল রানা, ইমরান, শাকিল, রনি,সোহান, নুরুজ্জামান,ইমন সিকদার, আবদুল্লাহ আল নোমান ও ননী গোপাল। এদের বাড়ী কলাপাড়া পৌর শহর সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে।

কলাপাড়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.জুয়েল ইসলাম জানান, আসামীরা একটি মাইক্রোবাস,একটি মোটর সাইকেল ও একটি অটোরিকশা নিয়ে ট্রাকটির গতিরোধ করে পুলিশ পরিচয় দিয়ে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে।

এ সময় ওই ট্রাকের এক ষ্টাফ পুলিশে খবর দেয়। তাৎক্ষণিক টহল পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌছেঁ তাদের আটক করে।

ওই ট্রাকে শাপলাপাতা মাছ সহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ছিল। অবৈধ মাছ গুলো স্থানীয় বন-বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

Tag :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয়

পটুয়াখালীতে পুলিশ পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবী, আটক নয় জন।

আপডেট সময়: ০৫:৪১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

মোঃ গোলাম রাব্বী,পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:- পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায় পুলিশ পরিচয় দিয়ে মাছের ট্রাক থেকে চাঁদার দাবীতে নয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।

রবিবার দিবাগত রাত সোয়া তিনটার দিকে কলাপাড়া -কুয়াকাটা সড়কের বিশকানি নামক স্থান থেকে তাদের আটক করা হয়। এ ঘটনায় কলাপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আটককৃতরা হলো মো.জুয়েল রানা, ইমরান, শাকিল, রনি,সোহান, নুরুজ্জামান,ইমন সিকদার, আবদুল্লাহ আল নোমান ও ননী গোপাল। এদের বাড়ী কলাপাড়া পৌর শহর সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে।

কলাপাড়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.জুয়েল ইসলাম জানান, আসামীরা একটি মাইক্রোবাস,একটি মোটর সাইকেল ও একটি অটোরিকশা নিয়ে ট্রাকটির গতিরোধ করে পুলিশ পরিচয় দিয়ে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে।

এ সময় ওই ট্রাকের এক ষ্টাফ পুলিশে খবর দেয়। তাৎক্ষণিক টহল পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌছেঁ তাদের আটক করে।

ওই ট্রাকে শাপলাপাতা মাছ সহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ছিল। অবৈধ মাছ গুলো স্থানীয় বন-বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়।