আপডেট সময়:
০৯:৩৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ মার্চ ২০২৫
136
আশুলিয়ায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে হেনস্তার শিকার ২জন সাংবাদিক!
ঢাকার আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের রূপায়ন আবাসন-১ এর মাঠের পাশে পাবনারটেক এলাকায় একটি ঝুটের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ সংগ্রহের সময় মাই টিভির ভিডিও জার্নালিস্ট হাফিজুর রহমান ও দৈনিক ভোরের পাতার স্টাফ রিপোর্টার জাহিদুল ইসলাম অনিককে বাধা প্রদান ও হেনস্তার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত ঘটনায় আশুলিয়া থানায় পৃথক দুটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। শুক্রবার (৭ মার্চ ২০২৫ইং) রাতে অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ কামাল হোসেন। এর আগে, গত শুক্রবার দুপুরে আশুলিয়ার জামগড়া রূপায়ণ মাঠ সংলগ্ন পাবনারটেক শরিফের মালিকানাধীন ঝুটের গোডাউনে লাগা অগ্নিকাণ্ডের ভিডিও ধারণকালে এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে সংবাদকর্মী জাহিদুল ইসলাম অনিক জানান, সংবাদ সংগ্রহ করা একজন সংবাদকর্মীর পেশাগত দায়িত্ব, আগুন লাগার খবর শুনে সেখানে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ঝুটের গোডাউন সংশ্লিষ্টরা আমাকেসহ দুই সাংবাদিককে সংবাদ সংগ্রহে বাধা প্রদান করেন এবং একপর্যায়ে শরীরে হাত তলে হেনস্তা করে, এ ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য একপ্রকার হুমকি স্বরূপ। আশুলিয়ায় গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা প্রদান করার বিষয়টি জানাজানি হলে পুরো সাংবাদিক সমাজে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি। সাংবাদিকের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত ওসি) মোঃ কামাল হোসেন বলেন, এ ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, দোষী ব্যক্তিদের আটক করা হবে।
ঢাকার আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের রূপায়ন আবাসন-১ এর মাঠের পাশে পাবনারটেক এলাকায় একটি ঝুটের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ সংগ্রহের সময় মাই টিভির ভিডিও জার্নালিস্ট হাফিজুর রহমান ও দৈনিক ভোরের পাতার স্টাফ রিপোর্টার জাহিদুল ইসলাম অনিককে বাধা প্রদান ও হেনস্তার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত ঘটনায় আশুলিয়া থানায় পৃথক দুটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
শুক্রবার (৭ মার্চ ২০২৫ইং) রাতে অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ কামাল হোসেন। এর আগে, গত শুক্রবার দুপুরে আশুলিয়ার জামগড়া রূপায়ণ মাঠ সংলগ্ন পাবনারটেক শরিফের মালিকানাধীন ঝুটের গোডাউনে লাগা অগ্নিকাণ্ডের ভিডিও ধারণকালে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে সংবাদকর্মী জাহিদুল ইসলাম অনিক জানান, সংবাদ সংগ্রহ করা একজন সংবাদকর্মীর পেশাগত দায়িত্ব, আগুন লাগার খবর শুনে সেখানে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে ঝুটের গোডাউন সংশ্লিষ্টরা আমাকেসহ দুই সাংবাদিককে সংবাদ সংগ্রহে বাধা প্রদান করেন এবং একপর্যায়ে শরীরে হাত তলে হেনস্তা করে, এ ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য একপ্রকার হুমকি স্বরূপ।
আশুলিয়ায় গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধা প্রদান করার বিষয়টি জানাজানি হলে পুরো সাংবাদিক সমাজে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি।
সাংবাদিকের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত ওসি) মোঃ কামাল হোসেন বলেন, এ ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, দোষী ব্যক্তিদের আটক করা হবে।