০৬:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৩ মে ২০২৫

ঈদে ঘোড়াঘাটে নিত্যপণ্যের বাজারে নেই অস্থিরতা

এই ঈদে দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে রানিগঞ্জ, বলাহার, ডুগডুগি ও ঘোড়াঘাট বাজারে নিত্য পণ্যের এক নতুন চিত্র দেখা যাচ্ছে। গত দেড় দশকের অস্থিরতা, কৃত্রিম সংকট ও সরবরাহের সমস্যা এবার অনুপস্থিত, যার ফলে বাজারে পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এবার অনেক পণ্যের দাম কমেছে, তবে বিক্রির পরিমাণ আগের মতো নেই বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। ঈদ এলেই সাধারণত সেমাই, দুধ, চিনি এবং মসলার চাহিদা বেড়ে যায়, যা সরবরাহ সংকট দেখিয়ে দামও বাড়িয়ে দেয়। তবে এবারের ঈদে সরবরাহের সমস্যা না থাকার কারণে এসব পণ্যের দাম বাড়েনি। ক্রেতা কম থাকলেও বিক্রেতারা আশাবাদী, কারণ পরিস্থিতি আগের তুলনায় বেশ ভালো। বিক্রেতা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর সব পণ্যের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। ছোলার বাজার মূল্য ৮০ টাকার মধ্যে চলে এসেছে, যা রমজান মাসে ১০০ টাকা বিক্রি হচ্ছিল। মসলার দামও রমজানের আগে কিছুটা বাড়লেও বর্তমানে কমেছে। বিক্রেতারা আরও বলেন, এবারে বাজারে বড় ক্রেতাদের সংখ্যা কমে গেছে, তবে খুচরা ক্রেতা বাড়েছে। তারা আশা করছেন, যদি দাম এভাবে কমতে থাকে, তাহলে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে গরীবদের জন্য বাজারে কিছুটা স্বস্তি থাকবে।

এ বছর সাধারণত সমস্ত পণ্যের দাম তুলনামূলক কম, যেমন চিনি, ডাল, ছোলা,রসুন, পিয়াজ, শশা, খিরা, আদা ইত্যাদি। বাজার পরিস্থিতি আগের মতোই রয়েছে, এবং দাম বাড়েনি, যা সাধারণ ক্রেতাদের জন্য সুখবর হিসেবে এসেছে।

Tag :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয়

ঈদে ঘোড়াঘাটে নিত্যপণ্যের বাজারে নেই অস্থিরতা

আপডেট সময়: ১২:১১:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫

এই ঈদে দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে রানিগঞ্জ, বলাহার, ডুগডুগি ও ঘোড়াঘাট বাজারে নিত্য পণ্যের এক নতুন চিত্র দেখা যাচ্ছে। গত দেড় দশকের অস্থিরতা, কৃত্রিম সংকট ও সরবরাহের সমস্যা এবার অনুপস্থিত, যার ফলে বাজারে পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এবার অনেক পণ্যের দাম কমেছে, তবে বিক্রির পরিমাণ আগের মতো নেই বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। ঈদ এলেই সাধারণত সেমাই, দুধ, চিনি এবং মসলার চাহিদা বেড়ে যায়, যা সরবরাহ সংকট দেখিয়ে দামও বাড়িয়ে দেয়। তবে এবারের ঈদে সরবরাহের সমস্যা না থাকার কারণে এসব পণ্যের দাম বাড়েনি। ক্রেতা কম থাকলেও বিক্রেতারা আশাবাদী, কারণ পরিস্থিতি আগের তুলনায় বেশ ভালো। বিক্রেতা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর সব পণ্যের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। ছোলার বাজার মূল্য ৮০ টাকার মধ্যে চলে এসেছে, যা রমজান মাসে ১০০ টাকা বিক্রি হচ্ছিল। মসলার দামও রমজানের আগে কিছুটা বাড়লেও বর্তমানে কমেছে। বিক্রেতারা আরও বলেন, এবারে বাজারে বড় ক্রেতাদের সংখ্যা কমে গেছে, তবে খুচরা ক্রেতা বাড়েছে। তারা আশা করছেন, যদি দাম এভাবে কমতে থাকে, তাহলে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে গরীবদের জন্য বাজারে কিছুটা স্বস্তি থাকবে।

এ বছর সাধারণত সমস্ত পণ্যের দাম তুলনামূলক কম, যেমন চিনি, ডাল, ছোলা,রসুন, পিয়াজ, শশা, খিরা, আদা ইত্যাদি। বাজার পরিস্থিতি আগের মতোই রয়েছে, এবং দাম বাড়েনি, যা সাধারণ ক্রেতাদের জন্য সুখবর হিসেবে এসেছে।