১১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫

নরসিংদীর বিশিষ্ট দানবীর আব্দুল কাদির মোল্লা আলোকবর্তিকা,

তালাত মাহামুদ, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

নরসিংদীর জনপদে মানবসেবায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন এক ব্যতিক্রমধর্মী মানুষ—আব্দুল কাদির মোল্লা। বর্তমান সময়ে যখন নিঃস্বার্থ দান ও সমাজসেবার উদাহরণ বিরল হয়ে উঠেছে, তখন তিনি হয়ে উঠেছেন এক জীবন্ত প্রতীক—দানবীর হাতেম তাই কিংবা হাজী মহসিনের আধুনিক রূপ।

আব্দুল কাদির মোল্লা শুধু একজন শিল্পপতি বা দানশীল ব্যক্তি নন, তিনি শিক্ষার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। নরসিংদী ও আশপাশের এলাকায় তিনি নিজ উদ্যোগে বহু স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং এতিমখানা নির্মাণ করেছেন। তাঁর উদ্যোগে প্রতি মাসে প্রায় পাঁচ হাজার এতিম শিশুকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়, যা নিঃসন্দেহে এক বিরল দৃষ্টান্ত।

শুধু শিক্ষাই নয়, চিকিৎসা সহায়তা, গরিব রোগীদের সহযোগিতা, হজে পাঠানোর ব্যবস্থা—সব মিলিয়ে তিনি সমাজের নানা স্তরে মানবিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কোরবানির সময় শত শত গরু কোরবানি করে গরিব-অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরণ করেছেন, যা তাঁর উদার মনের পরিচায়ক।

তবে দুঃখজনকভাবে, কিছু চাটুকার ও সুবিধাবাদী গোষ্ঠী তাঁর সুনামকে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করছে, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত সুবিধা না পেয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। এটি যেমন অনৈতিক, তেমনি নিন্দনীয়।

যারা প্রকৃত সাংবাদিকতার মানদণ্ড অনুসরণ করেন, তারা জানেন—আব্দুল কাদির মোল্লার মতো একজন সমাজহিতৈষী ব্যক্তিকে ছোট করে দেখানো মানে একটি সমাজের আশা-ভরসাকে আঘাত করা। তিনি মুখে হয়তো কঠোর কথা বলেন, কিন্তু তাঁর অন্তরটা মানবতার প্রতি অগাধ মমতায় পূর্ণ।

আমরা আশা করি, সমাজের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষরা এইসব বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন এবং দানবীর আব্দুল কাদির মোল্লার মতো মানুষের পাশে থাকবেন। তাঁর মতো মানুষ আমাদের সমাজের গর্ব, এবং তাঁর অবদান কখনোই ম্লান হবে না কিছু চাটুকার কিংবা কুচক্রী গোষ্ঠীর কারণে।প্রতিনিধি্্

নরসিংদীর জনপদে মানবসেবায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন এক ব্যতিক্রমধর্মী মানুষ—আব্দুল কাদির মোল্লা। বর্তমান সময়ে যখন নিঃস্বার্থ দান ও সমাজসেবার উদাহরণ বিরল হয়ে উঠেছে, তখন তিনি হয়ে উঠেছেন এক জীবন্ত প্রতীক—দানবীর হাতেম তাই কিংবা হাজী মহসিনের আধুনিক রূপ।

আব্দুল কাদির মোল্লা শুধু একজন শিল্পপতি বা দানশীল ব্যক্তি নন, তিনি শিক্ষার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। নরসিংদী ও আশপাশের এলাকায় তিনি নিজ উদ্যোগে বহু স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং এতিমখানা নির্মাণ করেছেন। তাঁর উদ্যোগে প্রতি মাসে প্রায় পাঁচ হাজার এতিম শিশুকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়, যা নিঃসন্দেহে এক বিরল দৃষ্টান্ত।

শুধু শিক্ষাই নয়, চিকিৎসা সহায়তা, গরিব রোগীদের সহযোগিতা, হজে পাঠানোর ব্যবস্থা—সব মিলিয়ে তিনি সমাজের নানা স্তরে মানবিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কোরবানির সময় শত শত গরু কোরবানি করে গরিব-অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরণ করেছেন, যা তাঁর উদার মনের পরিচায়ক।

তবে দুঃখজনকভাবে, কিছু চাটুকার ও সুবিধাবাদী গোষ্ঠী তাঁর সুনামকে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করছে, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত সুবিধা না পেয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। এটি যেমন অনৈতিক, তেমনি নিন্দনীয়।

যারা প্রকৃত সাংবাদিকতার মানদণ্ড অনুসরণ করেন, তারা জানেন—আব্দুল কাদির মোল্লার মতো একজন সমাজহিতৈষী ব্যক্তিকে ছোট করে দেখানো মানে একটি সমাজের আশা-ভরসাকে আঘাত করা। তিনি মুখে হয়তো কঠোর কথা বলেন, কিন্তু তাঁর অন্তরটা মানবতার প্রতি অগাধ মমতায় পূর্ণ।

আমরা আশা করি, সমাজের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষরা এইসব বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন এবং দানবীর আব্দুল কাদির মোল্লার মতো মানুষের পাশে থাকবেন। তাঁর মতো মানুষ আমাদের সমাজের গর্ব, এবং তাঁর অবদান কখনোই ম্লান হবে না কিছু চাটুকার কিংবা কুচক্রী গোষ্ঠীর কারণে।

Tag :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয়

নরসিংদীর বিশিষ্ট দানবীর আব্দুল কাদির মোল্লা আলোকবর্তিকা,

নরসিংদীর বিশিষ্ট দানবীর আব্দুল কাদির মোল্লা আলোকবর্তিকা,

আপডেট সময়: ০৬:১৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ মে ২০২৫

তালাত মাহামুদ, বিশেষ প্রতিনিধিঃ

নরসিংদীর জনপদে মানবসেবায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন এক ব্যতিক্রমধর্মী মানুষ—আব্দুল কাদির মোল্লা। বর্তমান সময়ে যখন নিঃস্বার্থ দান ও সমাজসেবার উদাহরণ বিরল হয়ে উঠেছে, তখন তিনি হয়ে উঠেছেন এক জীবন্ত প্রতীক—দানবীর হাতেম তাই কিংবা হাজী মহসিনের আধুনিক রূপ।

আব্দুল কাদির মোল্লা শুধু একজন শিল্পপতি বা দানশীল ব্যক্তি নন, তিনি শিক্ষার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। নরসিংদী ও আশপাশের এলাকায় তিনি নিজ উদ্যোগে বহু স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং এতিমখানা নির্মাণ করেছেন। তাঁর উদ্যোগে প্রতি মাসে প্রায় পাঁচ হাজার এতিম শিশুকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়, যা নিঃসন্দেহে এক বিরল দৃষ্টান্ত।

শুধু শিক্ষাই নয়, চিকিৎসা সহায়তা, গরিব রোগীদের সহযোগিতা, হজে পাঠানোর ব্যবস্থা—সব মিলিয়ে তিনি সমাজের নানা স্তরে মানবিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কোরবানির সময় শত শত গরু কোরবানি করে গরিব-অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরণ করেছেন, যা তাঁর উদার মনের পরিচায়ক।

তবে দুঃখজনকভাবে, কিছু চাটুকার ও সুবিধাবাদী গোষ্ঠী তাঁর সুনামকে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করছে, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত সুবিধা না পেয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। এটি যেমন অনৈতিক, তেমনি নিন্দনীয়।

যারা প্রকৃত সাংবাদিকতার মানদণ্ড অনুসরণ করেন, তারা জানেন—আব্দুল কাদির মোল্লার মতো একজন সমাজহিতৈষী ব্যক্তিকে ছোট করে দেখানো মানে একটি সমাজের আশা-ভরসাকে আঘাত করা। তিনি মুখে হয়তো কঠোর কথা বলেন, কিন্তু তাঁর অন্তরটা মানবতার প্রতি অগাধ মমতায় পূর্ণ।

আমরা আশা করি, সমাজের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষরা এইসব বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন এবং দানবীর আব্দুল কাদির মোল্লার মতো মানুষের পাশে থাকবেন। তাঁর মতো মানুষ আমাদের সমাজের গর্ব, এবং তাঁর অবদান কখনোই ম্লান হবে না কিছু চাটুকার কিংবা কুচক্রী গোষ্ঠীর কারণে।প্রতিনিধি্্

নরসিংদীর জনপদে মানবসেবায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন এক ব্যতিক্রমধর্মী মানুষ—আব্দুল কাদির মোল্লা। বর্তমান সময়ে যখন নিঃস্বার্থ দান ও সমাজসেবার উদাহরণ বিরল হয়ে উঠেছে, তখন তিনি হয়ে উঠেছেন এক জীবন্ত প্রতীক—দানবীর হাতেম তাই কিংবা হাজী মহসিনের আধুনিক রূপ।

আব্দুল কাদির মোল্লা শুধু একজন শিল্পপতি বা দানশীল ব্যক্তি নন, তিনি শিক্ষার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। নরসিংদী ও আশপাশের এলাকায় তিনি নিজ উদ্যোগে বহু স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং এতিমখানা নির্মাণ করেছেন। তাঁর উদ্যোগে প্রতি মাসে প্রায় পাঁচ হাজার এতিম শিশুকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়, যা নিঃসন্দেহে এক বিরল দৃষ্টান্ত।

শুধু শিক্ষাই নয়, চিকিৎসা সহায়তা, গরিব রোগীদের সহযোগিতা, হজে পাঠানোর ব্যবস্থা—সব মিলিয়ে তিনি সমাজের নানা স্তরে মানবিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। কোরবানির সময় শত শত গরু কোরবানি করে গরিব-অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরণ করেছেন, যা তাঁর উদার মনের পরিচায়ক।

তবে দুঃখজনকভাবে, কিছু চাটুকার ও সুবিধাবাদী গোষ্ঠী তাঁর সুনামকে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করছে, আবার কেউ কেউ ব্যক্তিগত সুবিধা না পেয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। এটি যেমন অনৈতিক, তেমনি নিন্দনীয়।

যারা প্রকৃত সাংবাদিকতার মানদণ্ড অনুসরণ করেন, তারা জানেন—আব্দুল কাদির মোল্লার মতো একজন সমাজহিতৈষী ব্যক্তিকে ছোট করে দেখানো মানে একটি সমাজের আশা-ভরসাকে আঘাত করা। তিনি মুখে হয়তো কঠোর কথা বলেন, কিন্তু তাঁর অন্তরটা মানবতার প্রতি অগাধ মমতায় পূর্ণ।

আমরা আশা করি, সমাজের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষরা এইসব বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন এবং দানবীর আব্দুল কাদির মোল্লার মতো মানুষের পাশে থাকবেন। তাঁর মতো মানুষ আমাদের সমাজের গর্ব, এবং তাঁর অবদান কখনোই ম্লান হবে না কিছু চাটুকার কিংবা কুচক্রী গোষ্ঠীর কারণে।