০৩:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে আপিল বিভাগের নির্দেশ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক দল হিসেবে বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রোববার (১ জুন) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এই রায়ের মাধ্যমে হাইকোর্টের পূর্বের রায় বাতিল করা হয়েছে।

আদালতে জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন এবং ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্ট এক রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন প্রজ্ঞাপন জারি করে দলটির নিবন্ধন বাতিল করে। এই রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে, যা আপিল বিভাগে পুনরুজ্জীবিত করা হয় এবং বর্তমানে শুনানির প্রক্রিয়া চলছে।

এই রায়ের ফলে জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক দল হিসেবে পুনরায় নিবন্ধন পেতে পারে এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করতে পারে।

Tag :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

তথ্য সংরক্ষণ করুন

জনপ্রিয়

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কর্তৃক আয়োজিত ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ ক্যাম্পেইন 

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে আপিল বিভাগের নির্দেশ।

আপডেট সময়: ০৫:২৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক দল হিসেবে বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রোববার (১ জুন) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এই রায়ের মাধ্যমে হাইকোর্টের পূর্বের রায় বাতিল করা হয়েছে।

আদালতে জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন এবং ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্ট এক রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন প্রজ্ঞাপন জারি করে দলটির নিবন্ধন বাতিল করে। এই রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে, যা আপিল বিভাগে পুনরুজ্জীবিত করা হয় এবং বর্তমানে শুনানির প্রক্রিয়া চলছে।

এই রায়ের ফলে জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক দল হিসেবে পুনরায় নিবন্ধন পেতে পারে এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করতে পারে।