আপডেট সময়:
১২:৫৫:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
22
মানিকগঞ্জে গ্রীণ কোয়ালিশন কর্মশালা প্রাকৃতিক উৎস সুরক্ষার ডাক
"সবুজ সংহতি গড়ে তুলি, সবুজ দেশ গড়ি" এই স্লোগান নিয়ে আজ মানিকগঞ্জের বেউথা আরব ভবন মিলনায়তনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা বারসিক ও গ্রীণ কোয়ালিশন এর যৌথ আয়োজন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গ্রীণ কোয়ালিশন কর্মশালা ও কমিটি পুনর্গঠন অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় সমাজকর্মী ইকবাল হোসেন কচির সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বারসিক আঞ্চলিক সমন্বয়কারী বিমল চন্দ্র রায়। সহায়ক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন বারসিক কর্মকর্তা শিমুল কুমার বিশ্বাস ও মো. নজরুল ইসলাম। ইসুভিত্তিক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুল আলম, শিক্ষক নেতা মীর্জা ইস্কান্দার, অধ্যাপক আনিসুর রহমান, জয়নাল আবেদীন, কবি আনিসুর রহমান আলিনুর, নারীনেত্রী আনজুমারা বেগম,পল্লী চিকিৎসক রহিজ উদ্দিন, মো. আমজাদ মীর প্রমুখ। আলোচনায় আমাদের চারপাশের পরিবেশ প্রতিবেশ ও কৃষি চর্চার একাল সেকালের গল্প উঠে আসে। উল্লেখযোগ্য সুপারিশগুলোর মধ্যে জৈব সার সরকারিভাবে তৈরি করা দরকার, ভার্মা কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদনের কারখানা করতে হবে। নদীনালা খাল বিল খনন ও সারাবছর পানি রাখার ব্যাবস্থা করতে হবে। শহরের সবগুলো পুকুর সংস্কার, সংরক্ষণ করতে হবে। এলাকার ব্যাক্তিকেন্দ্রীক পুকুর ডোবাগগুলো যেন ভরাট না হয় এবং নতুন করে তৈরি করতে উৎসাহিত করতে হবে। নিষিদ্ধ কীটনাশক বন্ধে সরকারিভাবে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করতে হবে।
“সবুজ সংহতি গড়ে তুলি, সবুজ দেশ গড়ি” এই স্লোগান নিয়ে আজ মানিকগঞ্জের বেউথা আরব ভবন মিলনায়তনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা বারসিক ও গ্রীণ কোয়ালিশন এর যৌথ আয়োজন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গ্রীণ কোয়ালিশন কর্মশালা ও কমিটি পুনর্গঠন অনুষ্ঠিত হয়।
সহায়ক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন বারসিক কর্মকর্তা শিমুল কুমার বিশ্বাস ও মো. নজরুল ইসলাম।
ইসুভিত্তিক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুল আলম, শিক্ষক নেতা মীর্জা ইস্কান্দার, অধ্যাপক আনিসুর রহমান, জয়নাল আবেদীন, কবি আনিসুর রহমান আলিনুর, নারীনেত্রী আনজুমারা বেগম,পল্লী চিকিৎসক রহিজ উদ্দিন, মো. আমজাদ মীর প্রমুখ।
আলোচনায় আমাদের চারপাশের পরিবেশ প্রতিবেশ ও কৃষি চর্চার একাল সেকালের গল্প উঠে আসে। উল্লেখযোগ্য সুপারিশগুলোর মধ্যে জৈব সার সরকারিভাবে তৈরি করা দরকার, ভার্মা কম্পোস্ট সার বানিজ্যিকভাবে উৎপাদনের কারখানা করতে হবে। নদীনালা খাল বিল খনন ও সারাবছর পানি রাখার ব্যাবস্থা করতে হবে। শহরের সবগুলো পুকুর সংস্কার, সংরক্ষণ করতে হবে। এলাকার ব্যাক্তিকেন্দ্রীক পুকুর ডোবাগগুলো যেন ভরাট না হয় এবং নতুন করে তৈরি করতে উৎসাহিত করতে হবে। নিষিদ্ধ কীটনাশক বন্ধে সরকারিভাবে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করতে হবে।