আপডেট সময়:
০১:৪৪:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
18
থানা ভাঙচুর ও অবরোধে জড়িত, সাবেক জেলা পরিষদ সদস্যসহ ৪ জন আটক।
মোঃ ওয়াজেদ আলী, স্টাফ রিপোর্টারঃ ফরিদপুরের ভাঙ্গায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের “লকডাউন” কর্মসূচিতে সরাসরি অংশগ্রহণ, ইন্ধন প্রদান এবং থানা ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য এখলাছ আলী ফরকিরসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে সদরপুর থানা পুলিশ। শনিবার (১৫ নভেম্বর) দিনব্যাপী সদরপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন: কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের মৃত হালিম ফকিরের ছেলে সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য এখলাছ আলী ফরকির (৫২), নয়াকান্দি গ্রামের শেখ কাশেমের ছেলে শেখ সজীব (২৪),একই গ্রামের শেখ আহম্মেদের ছেলে শেখ পলাশ (৪৭) ও ঢেউখালী ইউনিয়নের চর বলাশিয়া গ্রামের মৃত করিম বেপারীর ছেলে সোহরাব বেপারী (৫৫)। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত “লকডাউন” কর্মসূচিতে তারা সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। মহাসড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ এবং কর্মসূচি বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন তারা। এছাড়া ফরিদপুর–৪ আসন থেকে হামেরদী ও আলগী ইউনিয়ন ফরিদপুর–২ আসনে যুক্ত করার প্রতিবাদে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ভাঙ্গায় অবরোধ চলাকালে ভাঙ্গা থানা ও উপজেলা পরিষদ ভাঙচুরের ঘটনাতেও তাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকদেব রায় বলেন, “উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ও ১৫ সেপ্টেম্বর ভাঙ্গা থানা ভাঙচুরে জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছি। শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ৩টার দিকে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।”
মোঃ ওয়াজেদ আলী, স্টাফ রিপোর্টারঃ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের “লকডাউন” কর্মসূচিতে সরাসরি অংশগ্রহণ, ইন্ধন প্রদান এবং থানা ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য এখলাছ আলী ফরকিরসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে সদরপুর থানা পুলিশ।
শনিবার (১৫ নভেম্বর) দিনব্যাপী সদরপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন:
কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের মৃত হালিম ফকিরের ছেলে সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য এখলাছ আলী ফরকির (৫২),
নয়াকান্দি গ্রামের শেখ কাশেমের ছেলে শেখ সজীব (২৪),একই গ্রামের শেখ আহম্মেদের ছেলে শেখ পলাশ (৪৭) ও ঢেউখালী ইউনিয়নের চর বলাশিয়া গ্রামের মৃত করিম বেপারীর ছেলে সোহরাব বেপারী (৫৫)।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত “লকডাউন” কর্মসূচিতে তারা সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন। মহাসড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ এবং কর্মসূচি বাস্তবায়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন তারা। এছাড়া ফরিদপুর–৪ আসন থেকে হামেরদী ও আলগী ইউনিয়ন ফরিদপুর–২ আসনে যুক্ত করার প্রতিবাদে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ভাঙ্গায় অবরোধ চলাকালে ভাঙ্গা থানা ও উপজেলা পরিষদ ভাঙচুরের ঘটনাতেও তাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে।
সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকদেব রায় বলেন, “উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ও ১৫ সেপ্টেম্বর ভাঙ্গা থানা ভাঙচুরে জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছি। শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ৩টার দিকে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।”